ডাব বিক্রেতা বাবু জানান, প্রচণ্ড তাপদাহে
ডাবের চাহিদা বেড়ে গেছে। আগের মতো কম দামে ডাব কিনতে না পারায় বাধ্য হয়ে বেশি দামে
ডাব বিক্রি করছেন। তাছাড়া ডাবের ফলনও কমতে শুরু করেছে। গাছ থেকে ডাব পাড়া, পরিবহনসহ
দাম অনেক বেশি পড়ে যাচ্ছে।
বৃহস্প্রতিবার বিভিন্ন স্থানে খোঁজ নিয়ে
জানা গেছে, আকার ভেদে প্রতি পিস ডাব ৫০ টাকা থেকে ৭০ টাকা দামে বিক্রি করা হচ্ছে। কোনো
কোনো বিক্রেতা ডাব একটু বড় হলেই তার দাম হাঁকছেন ৮০-১০০ টাকা; যা স্মরণকালের সর্বোচ্চ
হওয়ায় স্বাভাবিকের তুলনায় দাম চড়া হওয়ায় অনেকেই ফিরে যাচ্ছেন না কিনে।
সুত্র জানায়, এদিকে দাবদাহ, নারিকেল গাছে লাল মাকড়শা, সাদা মাছির সবুজ
পাতা থেকে রস নিংড়ে খাওয়া এবং গাছের পাতায় ও কাণ্ডে কালো ছাই পড়ায় নারকেল গছে আগের
মতো ডাবের ফলন হচ্ছে না বলে জানান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এআরএম সাইফুল্লাহ। অজ্ঞাত কারণে গাছগুলো নিস্তেজ হয়ে পড়ছে।