এমপি হাজী সেলিম ও ইরফান সেলিমের সম্পদের প্রাথমিক তথ্য নেওয়া হচ্ছে। শিডিউলভুক্ত অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেলে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার ড. মোজাম্মেল হক খান। গতকাল বুধবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
দুদক কমিশনার বলেন, হাজী সেলিম এবং তার ছেলে ইরফান সেলিমের বিষয়ে আমরা বিভিন্ন প্রিন্ট এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সংবাদ দেখেছি। আমরা লক্ষ্য করছি, বিষয়গুলো আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিষয়। তবে অবৈধ সম্পদের সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা তা পরিষ্কার নয়। অবৈধ সম্পদের বিষয়গুলো যদি দুদকের সিডিউলের সঙ্গে সম্পর্কিত হয় এবং সিডিউলভুক্ত অপরাধের শামিল হয়, তাহলে আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখব এবং দুদকের আইনে পরবর্তীতে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মোজাম্মেল হক খান বলেন, সরকারের জায়গা বা সম্পত্তি হোক, যদি দখল হয় তাহলে দুদক আইনের আওতাভুক্ত হলে সেই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।