চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে উপজেলার নাচোল ইউপির ৯নং ওয়ার্ডের গনইর গ্রামবাসীর পক্ষে ৫১জন স্বাক্ষরিত একটি আবেদন ও তদন্তের প্রেক্ষিতে জুলাই মাসের ২০ তারিখে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিট্রেট সাবিহা সুলতানার এর নিদের্শে নাচোল এসিল্যান্ড অফিসের সার্ভেয়ারসহ কয়েকজন এর উপস্থিতিতে সরকারী রাস্তার উপরে থাকা(যাহা গনইর মোজার ১৮৭ দাগের রেকর্ডীয় শ্রেনী ডহর যার পরিমাণ ০.১৯ একর।
১ নং খতিয়ানে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ডেপুটি কমিশনার রাজশাহী নামে রেকর্ড রয়েছে) কয়েকটি মাটির বাড়ির আংশিক ভেঙ্গে জনগণ ও যানবাহন চলাচলের উপযোগী করেন।
অভিযোগ লিপির মাধ্যমে জানাগেছে, ২০১৯ সালের ১৯ নভেম্বর গনইর গ্রামবাসীর পক্ষে আব্দুল খালেক, ইউসুফ আলী, ইয়াসিন আলী, মনিরুল ইসলামসহ ৫১জন স্বাক্ষরিত একটি আবেদনপত্র নাচোল উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর দিলে তিনি বিয়য়টি তদন্ত করার জন্য ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকতা রফিকুল আলম কে দায়িত্ব দেন।
তদন্ত রিপোর্টের প্রেক্ষিতে গত জুলাই মাসের ২০ তারিখ জনস্বার্থে সরকারী রাস্তার মাঝে থাকা একই গ্রামের মৃত গোল মোহাম্মদের ছেলে মুকুল, মতিন ও মনজুর এর মাটির দেওয়ালের আংশিক ভেঙ্গে ফেলা হয়।প্রতক্ষদর্শীর মাধ্যমে জানা যায়, তারা নিজেরা আরো কিছু অংশ ভেঙ্গে দিয়ে পরে তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সার্ভেয়র মোঃ মাহমুদুল হাসান সহ ৭ জনের বিরুদ্ধে আদালতে ক্ষতিপূরণ চেয়ে ও মামলা দায়ের করেছেন।(যাহার মামলা নম্বর ০১/২০) ।
মামলার বাদী মোঃ মুকুলের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, আমি এত দিন থেকে জমিটি আমি দখল করে আছি, কিন্তু হঠাৎ কেন ভাঙ্গা হল,এ জন্য আদালতের সরনাপন্ন হয়েছি,আমি সঠিক আইনে বিচার চেয়েছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাবিহা সুলতানা জানান, গ্রামবাসীর আবেদন ও তদন্তের প্রেক্ষিতে জনস্বার্থে সরকারী রাস্তার ওপরে থাকা ধানের গাড়ি চলাচলের উপযোগী করে জনগণেরর জন্য আংশিক ১টা মাটির দেওয়াল ও একটি ঘরের আংশিক (পরিত্যক্ত) ভাঙ্গা হয়েছে।
বিশ্বস্ত সুত্রে জানা যায়,মামলায়র শুনানী আছে ১৬ আগস্ট।
