Showing posts with label আইন আদালত. Show all posts
Showing posts with label আইন আদালত. Show all posts

Jul 28, 2021

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী গ্রেফতার


চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় গোপন বৈঠক করার সময়  জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছে সদর মডেল থানা পুলিশ। মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ১১ টায় সদর থানাধীন আতাহার এলাকায় অভিযান চালিয়ে জামায়াত নেতা কামরুজ্জামানের বাড়ীতে গেপন বৈঠক করার সময় তাদের গ্রেফতার করে থানা পুলিশ।


গ্রেফতার কৃতরা হল- আতাহার গ্রামের মৃত এমদাদুল হকের ছেলে মোঃ কামরুজ্জামান (৪৫), একই গ্রামের মৃত মঞ্জুর হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ উল্লাহ শাওন (৪০), মোঃ সাইদুর রহমানের ছেলে মোঃ হামিদুল ইসলাম (২৮),  আতাহার জুবিডাঙ্গার মৃত কালু মন্ডলের ছেলে মোঃ শাইরুল ইসলাম (৩২), আতাহার গ্রামের মৃত আব্দুস সাত্তারের ছেলে মোঃ নুর বক্স (৪৬), মোঃ নজরুল ইসলামের ছেলে মোঃ সদের আলী (৩৪), শুকুদ্দী মন্ডলের ছেলে মোঃ ফিরোজ আলী (৩২),  মোঃ শাজাহান আলীর ছেলে মোঃ সামিউল ইসলাম (২৫),  আতাহার দীঘিপাড়ার মোঃ আমিরুল ইসলামের ছেলে মোঃ আলিউল হক (২১), আতসহার হক অটো রাইস মিলের সামনের মোঃ মনিরুল ইসলামের মোঃ তৌহিদুল ইসলাম (২০), আতাহারের মোঃ হুমায়ন কবিরের ছেলে মোঃ ইয়াকুব আলী  (২২),  একই এলাকার মোঃ আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে মানিক আলী (২৪),  আতাহার দীঘিপাড়ার মোঃ ফজলুর রহমানের ছেলে মোঃ সাব্বির রহমান (২৮), আতাহারের মোঃ আকবর আলীর ছেলে মোঃ কাজল আলী (২৫), মোঃ শুকুরুদ্দীনের ছেলে মোঃ জহুরুল ইসলাম (৪৫), মোহ শাজাহান আলীর ছেলে রবিউল আওয়াল (৪০),  মোঃ মুনিরুল ইসলামের ছেলে মোঃ নাসির উদ্দীন  (৩০), মোঃ তরিকুল ইসলামের ছেলে  মোঃ রফিকুল ইসলাম (৩৫),  মনিরুল ইসলামের ছেলে  মোঃ শামীম উদ্দীন কাজল (৪৩) ও আবুল কালাম আজাদের ছেলে মোঃ রাসেল আহমেদ (৩৫)।

সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ মোজাফফর হোসেন জানান, নাশকতার উদ্দেশ্যে গোপন বৈঠক করার সময় জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে এসআই অমিত পান্ডে বাদী হয়ে একটি নাশকতার মামলা দায়েরপুর্বক বুধবার দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। মামলা নং ৪৭। 

May 7, 2021

সেই গণ-ধলাইয়ের ঘটনায় মামলা

সেই গণ-ধলাইয়ের ঘটনায় মামলা


রাজশাহীর গোদাগাড়ীর কামার পাড়ায় ৩ জন ভূয়া সাংবাদিক ও একজন ভূয়া ম্যাজিস্ট্রেট অভিযুক্ত-দেরকে গণ-ধোলাই দেয়ার ঘটনায় আলমগীর হোসেন (২৯) নিজে বাদি হয়ে গোদাগাড়ী থানায় ৮জনকে তালিকা ভুক্ত করে মামলা দায়ের করেছে। গতকাল বৃহস্প্রতিবার (৬ মে) গোদাগাড়ী থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়। তাদেরকে গণ-ধোলাই করা হয় সোমবার (৩ মে) বেলা সাড়ে ১১টায়। ওই গণ-ধোলাই এর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এছাড়াও প্রিন্ট ও অনলাইন পোর্টালে খবরও প্রকাশ করা হয়।

এ মামলার আসামি যারা: আব্দুল মতিন (বিপু), বিপ্লব, আরমান, পলাশ, বাবু, কুতুবুল, মাসুম বিন আনাস, মানিক। এছাড়াও ১৪/১৫ জন অজ্ঞাত ব্যক্তির নামে মামলা দায়ের করা হয়।

এজহারে যা উল্লেখ করা আছে: গোপন সুত্র ধরে রাজশাহীর গোদাগাড়ীর কামার পাড়া এলাকার নাহার ফুর্ডস এ্যান্ড বেকারীতে যাই। সে সময় উপস্থিত ছিলেন; প্রথম ভোরের নিজস্ব প্রতিবেদক আলমগীর, দৈনিক জনতার কথা পরিচালক নাসির, ক্যামেরা পারসন শুভ ও দৈনিক মুক্তির স্টাফ রিপোর্টার সাফিয়ান স্বাধিন। আমরা একটি ভাড়া করা গাড়িতে কামার পাড়া গেছিলাম। আমরা যখন তাদের বেকারীর প্রধান গেটে পৌঁছালাম তখন তালা মারা ছিলো। ওই দরজার তালা নাড়তে থাকলে কারখানার ভেতর থেকে একজন কর্মচারি বের হয়। সে আমাদের কারখানার ভেতর নিয়ে যায়। ভিতরে প্রবেশ করে আমি দেখতে পাই কারখানার কর্মচারীরা অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় বিভিন্ন ধরনের বেকারীর খাবার তৈরী করছে। আমরা আমাদের পেশাগত দায়িত্বের কারণে সেই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের ভিডিও এবং স্থির চিত্র নিয়ে চলের ওই কারখানা থেকে বের হয়ে চলে আসি। হঠাৎ ওই বেকারির মালিক আব্দুল মতিন (বিপু) বের হয়ে আসে। আমাদেরকে দেখে বলে আমার সাথে কোন রকম কথা না বলা ছাড়ায় কেন চলে যাচ্ছেন। আমার সাথে বিষয়টা মিটমাট করে যান। আপনাদেরকে নিউজ করতে হবে না। আমরা যখন তাদের কথা না শুনি,তখন আমাদেরকে কারখানায় অবরুদ্ধ করে এলোপাথাড়ি মারধোর করে।আমরা গুরতর জখম হই। এ সময় আমাদের গলায় দেশিয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে ঠেকায়। ওই সময় আমাদের কাছ থেকে তারা ১০০ টাকার নন জুডিসিয়াল ফাঁকা স্টাম্পে সই নেন। ৬১ হাজার টাকা, দুটো স্মার্টফোন ও ১ টি ডি.এস.এল.আর ক্যামেরাও ছিনিয়ে নেন। সবমিলিয়ে আনুমানিক মূল্য ৭৭ হাজার,৪ শ ৫০ টাকা। ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে ওই বেকইরর মালিক (বিপু) পুলিশ কে সমোঝতার কথা বলে চলে যেতে বলেন।

মামলার সাক্ষি যারা: নাসির পাভেজ, শূভ ইসলাম, সাফিয়ান স্বাধিন, লিয়াকত হোসেন।

মামলার বাদি আলমগির যা বলেছেন: আসামিগণ আমাদের কাছে ফাঁকা স্টাম্পে সই নিয়েছে, মারধোর করার ভিডিও আছে।তারা আমাদেরকে ভূয়া ম্যাজিস্ট্রেট সাজার চেষ্টা করেছে।সেই ভিডিও আমাদের কাছে আছে। চিকিৎসা করার কাজে ব্যস্ত থাকায় মামলা করতে দেরি হয়েছে।

ঘটনার দিন বেকারির মালিক যা বলেছিল: অমি বাড়িতে ছিলাম। আমার ছোট ভাই বললো,ভাইয়া ,কয়েকজন সাংবাদিক এনেছে, আর একজন ম্যাজিস্ট্রেট এসেছে। যে ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন তার নাম নাসির। এলাকায় যখন লোকজন জমায়েত হয়েছে তখন ওই ভূয়া ম্যজিস্ট্রেটসহ সবাই চলে যেতে যাচ্ছিলো।সাংবাদিক আলমগীর ভাই একজন ভূয়া ম্যাজিস্ট্রেট বনিয়ে নিয়ে আসবে এটা ভাবতে পারিনি। তাদের দু এক থাপ্পড় মারা হয়েছে। থানা থেকে লোঅকজন আসছিলো আমরা বাধাঁ দেয়।পরে ওই ম্যাজিস্ট্রেটের ভাই এসে মুচলেকা দিয়ে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়।

গোদাগাড়ি থানার ওসি খলিল পাটুয়ারী মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন। মামলা যখন করা হয়েছে। তদন্তনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

 

 

Apr 7, 2021

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে সরঞ্জাম জব্দ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে সরঞ্জাম জব্দ


মহানন্দায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে বিপুল পরিমাণ বালু, মেশিন, সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জে। বুধবার (০৭ এপ্রিল) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জেলা প্রশাসন। দুপুরে মহানন্দা নদীতে সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নের পলশা-চকঝগড়ু ঘাট এলাকায় ৪টি বিশাল বালুর স্তপ, ৩টি বালু তোলার ড্রেজার মেশিন ও বালুবাহী কার্গো জব্দ করা হয়। 

জেলা প্রশাসনের দেয়া ইজারাকৃত বালু মহলের সীমানার বাইরে গিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে এসব জব্দ করা হয়। এসময় বালু পয়েন্ট, ড্রেজার মেশিন ও কর্গোতে লাল পতাকা দিয়ে সবধরনের স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়। জব্দ হওয়া মালমাল ও সরঞ্জাম নিলামে তোলা হবে বলেও জানানো হয়। প্রসঙ্গত, এর আগে বালুমহলটির ইজারাদার বাদল আলীর বিরুদ্ধে সীমানার বাইরে গিয়ে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মেহেদী হাসান, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আনিসুল হক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রবিন মিয়া, মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম, পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. ময়েজ উদ্দিনসহ পুলিশ ও র‌্যাবের সদস্যরা।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রবিন মিয়া জানান, অবৈধভাবে বালু উত্তোলন দায়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহায়তায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এসব মেশিন ও সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই এসব নিলামে তোলা হবে।

Mar 24, 2021

রহনপুর পৌরসভায় কাজ না করেও বেতন নিচ্ছেন ২০ কর্মচারী

রহনপুর পৌরসভায় কাজ না করেও বেতন নিচ্ছেন ২০ কর্মচারী


গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি: চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর পৌরসভায় নিয়মিত অফিস না করে বেতন নিচ্ছেন ২০ জন কর্মচারী। এর মধ্যে জন নিয়মিত ১৬ জন মাস্টাররোলের কর্মচারী রয়েছেন। বিষয়টি নবনির্বাচিত মতিউর রহমান খাঁনের নজরে আসলে তিনি সচিব খাইরুল হককে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের নির্দেশ দিয়েছে। নিয়মিত কর্মচারীদের মধ্যে স্টোর কিপার আনোয়ারুল  ইসলাম, গার্বেজ ট্রাক চালক আমিনুল ইসলাম বাবু কনজারভেন্সি সুপার ভাইজার আনিসুর রহমান নিয়মিত দায়িত্ব পালন  না করে সাবেক সাংসদ গোলাম মোস্তফা বিশ্বাসের ব্যক্তিগত কাজে ব্যস্ত থাকেন বলে অভিযোগ রয়েছে এবং টিকাদানকারী পদে থাকা শামীআরা বেগম মাঝে মাঝে অফিস করলেও ঘন্টার মধ্যে ঘন্টা অফিস করেন এছাড়া তিনি বেশিরভাগ সময় অনুপস্থিত থাকেন।

 এদিকে ১৬ জন অনিয়মিত কর্মচারীর মধ্যে পাম্প অপারেটর জামিরুল বিশ্বাস কাজ না করে ওই সাংসদের বাড়িতে কাজ  করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে বিদ্যুৎ মিস্ত্রি বদিউর রহমান, টিকাদার সুপারভাইজার সেলিম রেজা, কার্যসহকারী, শাহরিয়ার হোসেন, সড়কবাতি পরিদর্শক আব্দুর রহমান, অপর পাম্প অপারেটর মাইনুল ইসলাম, গাড়ী চালক খাইরুল ইসলাম, পাইপ লাইন মেকানিক শহিদুল ইসলাম, ভাল্ব অপারেটর সাইফুল ইসলাম, নকশাকার কারিমুল (বক্স) রনি, সহকারী কর আদারকারী রাবেয়া খাতুন শিল্পী, কসাইখানা পরিদর্শক পারভেজ হাসান, টিকাদানকারী সায়েদা খাতুন নিপা দায়িত্ব পালন না করে সাবেক মেয়র তারিক আহমদের ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহৃত হন। দৈনিক কনজারভেন্সি লেবার জাইদুর রহমান মাসের পর মাস কাজ না করে সাবেক এমপি গোলাম মোস্তফা বিশ্বাসের ব্যক্তিগত দলীয় কার্যালয়ে কর্মরত রয়েছে।

এছাড়া দৈনিক কনজারভেন্সি লেবার আবু তালেব নিয়মিত অফিস না করে তার ব্যক্তিগত ব্যবস্যা প্রতিষ্ঠানে সময় ব্যয় করে বেতন-ভাতা উত্তোলন করে যাচ্ছেন। তবে অভিযোগ ওঠা কর্মচারীরা নিয়মিত অফিস করছেন বলে জানান। প্রসঙ্গে পৌর কর্মকর্তা কর্মচারী এ্যাসোশিয়েসনের সভাপতি ইসমাইল হোসেন জানান, সদ্য বিদায়ী মেয়র তারিক আহমদের সময়ে কিছু সংখ্যক কর্মচারী অনিয়ম গুলো করত। বর্তমান মেয়র মতিউর রহমান খাঁন দায়িত্ব নেয়ার পর  থেকে কর্মচারীরা নিয়মিতই অফিস করছেন। তবে কয়েকজন একটু অনিয়ম করছে। কর্মচারীদের অনুপস্থিতি প্রসঙ্গে পৌর সচিব খাইরুল হক জানান, কিছু কিছু কর্মচারী অনিয়মগুলো করছে

২২ মার্চ (সোমবার) অনুষ্ঠিত স্টাফ কাউন্সিলের বৈঠকে পৌর মেয়র বিষয়ে কর্মচারীদের সর্তক করেছেন। নিয়মিত অনিয়মিত কর্মচারীদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করা প্রসঙ্গে রহনপুর পৌর মেয়র মতিউর রহমান খাঁন জানান, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে করা সভায়   বিষয়ে সর্তক করা হয়েছে। এছাড়া অনিয়মিত কিছু কর্মচারীর সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করার বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।


Mar 19, 2021

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৫ জনের জেল জরিমানা

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৫ জনের জেল জরিমানা


চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলায় ৪ মাদকসেবী ও ১ মাদক বিক্রেতাকে আটক করেছে র‌্যাব-৫। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা হতে সন্ধ্যা পৌনে ৭ টা পর্যন্ত চালানো অভিযানে গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে তাদের আটক করা হয়।

আটক মাদক ব্যবসায়ী-গোমস্তাপুর উপজেলার নুনগোলাকেডিসিপাড়ার মোঃ হাফিজের ছেলে মোঃ রাহুল (২৫) ও মাদক সেবনকারীরা হল- একই উপজেলার রহনপুর নুনগোলা বাসস্ট্যান্ড এলাকার মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে জসিম উদ্দীন (৩৮), কাঞ্চনতলা গ্রামের মোঃ আসরউদ্দিনের ছেলে মোঃ সাইদ (৩৬), নুনগোলা কেডিসি পাড়ার মোঃ হাফিজের ছেলে মোঃ রহিম (৩০) ও একই গ্রামের হাফিজের স্ত্রী মোছাঃ রেখা বেগম (৫০)।

র‌্যাব-৫ এক প্রেসনোটে জানায়, র‌্যাব-৫ সিপিসি-১ চাঁপাইনবাবগঞ্জ ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার মেজর মোঃ আশরাফুল ইসলামের নেতৃত্বে বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী অভিযানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম আশিস মোমতাজ নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালত মোঃ জসিম উদ্দীনকে ৪ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১০ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, মোঃ সাইদকে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ২ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, মোঃ রহিমকে ৭ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, মোছাঃ রেখা বেগমকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করে। অপর মাদক ব্যবসায়ী রাহুলকে আসামী করে গোমস্তাপুর থানায় একটি মাদকের মামলা করা হয়েছে।