মুখফিকুর রহমান টিটোর এ স্ট্যাটাস নিয়ে আওয়ামী
লীগের মধ্যে চলছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। পাঠকের সুবিধার্থে মুখফিকুর রহমান টিটোর স্ট্যাটাসটি
হুবহু নিম্নে তুলে ধরা হল-
'টাকার বিনিময়ে ward কমিটি দেওয়ার জন্য
এ্যডঃ মিজানুর রহমান সাধারণ সম্পাদক চাপাইনবয়াবগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগ কে আওয়ামী লীগের
সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওদূদ চর থাপ্পড় ও লাথ মারলেন এবং ঘর থেকে বাহির করে দিলেন। বিস্বস্ত
সূত্রে জানা যায় ১নংওয়াড থেকে ২লাখ্.৩নং থেকে সাধারণ সম্পাদক হতে৭০ হাজার আরেক সাধারণ
সম্পাদক পদে ছিলেন মাহফুজ তার কাছ থেকে সুলতানার মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা্্আরেক সাধারণ
সম্পাদক সেরাজুলের কাছে সভাপতি গুলজারের মাধ্যমে ১লাখ টাকা চেয়েছিলো কিন্তু দিতে রাজি
হননি ২নং এ সাধারণ সম্পাদক কাছ থেকে ২০হাজার এছাড়াও ৭টি ওয়াড থেকে ঘুস নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আমি এ ব্যপারে জিজ্ঞেস করলে বলে যে
কেউ খুসি করে দিলে নিবোনা কেন।আসুন এদের বিরূদ্ধে রূখে দাড়াতে হবে। এই টাকার ভাগে তার
সহযোগী ও জড়িত। অবিলম্বে পৌরআওয়ামী লীগের পদ না ছারলে এদের কে অবান্চিত ঘোষণা করা হবে
পরিশেষে আব্দুল ওদূদ কে ধন্যবাদ ঘুসখোর নেতাকে অতীতের মত আবারও লাঞ্চিত করায়'
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক
এ্যাড. মিজানুর রহমান মিজান। তিনি সকল অভিযোগ অস্বিকার করে বলেন, গত সপ্তাহ থেকে আঃ
ওদুদের সাথে দেখা নাই।