অর্থমন্ত্রী গত বছরের পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলেন, গত দুই মাসে রেমিটেন্স প্রায় ৫০ ভাগ বেড়েছে। এটা একটি অবিশ্বাস্য বিষয়। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনি জানান, সরকার রেমিটেন্সের উপর বাজেটে সামান্য সহায়তা দিয়েছে। আর এ কারণেই রেমিটেন্সের এই উস্ফলন। এখন বৈধপথে রেমিটেন্স আসছে, প্রবাসীরা সাদা টাকার মালিক হচ্ছেন, জাতীয় অর্থনীতিতে তাদের অবদান বাড়ছে। প্রায় ১৮শ’ কোটি টাকার ১০টি ক্রয় প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে সরকারী ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ভার্চুয়াল এই বৈঠকে কমিটির সদস্য ও সংশ্লিষ্ট সচিবরা সংযুক্ত হয়েছেন। এছাড়া ভার্চুয়াল বৈঠকে ১০টি প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এতে সরকারের ব্যয় হবে প্রায় ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, রেমিট্যান্সের ওপর ভর করেই একের পরে এক রেকর্ড গড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ। প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৯ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে করেছে।
