চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-পরিচালক ড. মো. আসাদুজ্জামান বুলবুল জানান, পেঁয়াজের চালান আসামাত্রই দ্রুত খালাসের জন্য ছাড়পত্র ইস্যু করা হচ্ছে। পাইপ লাইনে থাকা অন্যান্য আমদানিকারকের পেঁয়াজও দ্রুত বন্দরে পৌঁছাবে বলে জানান তিনি।
চট্টগ্রাম বন্দর সচিব ওমর ফারুক জানান, পেঁয়াজের চালান খালাসে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। দুই কনটেইনারের চালান এরইমধ্যে খালাস নিয়েছেন আমদানিকারক। বাকিগুলো খালাসের প্রক্রিয়া চলছে।
বন্দর ও কাস্টম সূত্র জানিয়েছে, বিকল্প দেশ থেকে পেঁয়াজের প্রথম চালানটির আমদানিকারক ‘কায়েল স্টোর’। ভারত রফতানি বন্ধের আগেই অর্থাৎ গত ৩১ আগস্ট প্রতিষ্ঠানটি মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি নিয়েছিল। এরপর ‘গ্রিন ট্রেড’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান পাকিস্তান থেকে এনেছে ১১৬ টন পেঁয়াজ।