জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা ছিলো,ঈদেরছুটি কর্মস্থলে কাটাতে হবে।এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলা যেতে পারবেনা।কিন্তু ঢাকা,সিলেট,বগুড়া,রাজশাহী থেকে আসছে চাঁপাইনবাবগঞ্জে লক্ষাধিক মানুষ।
গতকাল বৃহঃপ্রতিবার বেলা সাড়ে ১২টায় বারোঘোরিয়া সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়,জেলা পুলিশের ব্যতিক্রম উদ্দেগ কারণ ছাড়া যেতে দেওয়া হচ্ছে শিবগঞ্জ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে কিন্তু বিকাল ০৫টার পর সকলেই নির্দিধায় যাওয়া আসা করছে এক উপজেলার থেকে অন্য উপজেলায়।
অন্যদিকে বেলা সাড়ে ১২টায় দেখা গেছে,যখন মহানন্দা সেতুতে পুলিশ জিঙ্গাসাবাদ করছে অন্যদিকে অপরদিকের রাস্তা সুইচগেট পুলপাড়া হয়েছে নৌকায় নদী পার হয়ে খালঘাট হয়ে যাচ্ছে মার্কেট করতে।
নিষেধাজ্ঞা থাকলেও এক উপজেলা থেকে অন্য জেলায় কেনাকাটায় ভ্রমণ,পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে মাক্সছাড়া চলাচল,প্রশাসন দেখলেই মুখে মাক্স।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউ-মার্কেটে শিবগঞ্জ উপজেলা থেকে বাজার করতে আসা আঃআহাদ নামে যুবক ছেলেটি বলে,আমরা পুলিশ কে বলেছি ডাক্তারের কাছে যাবো,তাই আমাদের কিছুই বলেনি।তার সহপাঠীরা বলছে পুলিশকে ফাঁকি দিয়েছি।
বিশ্ব-রোড থেকে শুরু করে টোলঘর অবধি সারিসারি বাগ হাতে ঘাড়ে করে বামপাশ দিয়ে যাচ্ছে আর পিছু ফিরে তাকাচ্ছে গাড়ি আসলো বলে;এমন ধোঁয়াসায়।পুলিশ দেখেও বলেনা) ;কিছু করেনা কোন প্রশ্ন।মহানন্দা সেতুর মাঝামাঝিতে গিয়ে পুলিশের নজরদারি টের পেয়ে বলছে আমার বাড়ি বারোঘোরিয়ায়,অথচ ঐ ব্যক্তি পুলিশের সামনে শিবগঞ্জে আসা অটো-মাহিন্দ্রাতে গিয়ে উঠছে দেখেও না দেখবার ভাব।
জেলার করোনার সার্বিক পরিস্হিতি নিয়ে কিছুজ্ঞানীদের সাথে আলোচনা করলে তারা বলেন;প্রশাসনসহ পুলিশকে কোন ভাবেই দোষারোপ করা যাবেনা,তারা সকল পদক্ষেপ নিয়েছে কিন্তু জেলার অসচেতন মানুষটা গুরুত্ব দেয়না।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপারসহ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে পাওয়া যায়নি।