চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক মামলার সাক্ষীকে সদর মডেল থানার এক উপ-পরিদর্শক রিমান্ডে নেয়ার হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ১৫ এপ্রিল বুধবার দিবাগত রাতে ওই উপ-পরিদর্শক ভুক্তভোগীর কর্মস্থলে গিয়ে তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং মামলায় সাক্ষী দেয়ার অপরাধে রিমান্ডে নেয়ার হুমকি দেয়।
মামলার স্বাক্ষী ভুক্তভোগী সদর উপজেলার গোয়ালবাড়ী পাইকড়তলা গ্রামের মৃত জমিরুদ্দীনের ছেলে মোঃ মামলত (৬৬)। সে জেলা সদরের পুরাতন বাজার দাউদপুর রোডস্থ এক মার্কেটের নাইট গার্ড।
ভুক্তভোগী মামলত জানায়, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের ১০ তারিখ মামলার {মামলা নং-সিআর-৮৭১/১৯ সদর, ধারা-১৪৩/৩২৩/৩২৪/৩২৬/৩০৭/৪২৭/ ৪৫৭/৫০৬(২)} আইও সদর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই লালন কুমার ওই মামলার বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। আমি ওই মামলার যা দেখেছি তাই বলেছি। তারপর আর কোন কথা নেই। হঠাৎ ১৫ এপ্রিল বুধবার রাতে সদর মডেল থানার এসআই জিন্নাতূন ইসলাম ওই মামলায় কেন স্বাক্ষী দিয়েছি জানতে চেয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে। তিনি (মামলত) বলেন, আমি দিনমজুর মানুষ। পুলিশের সাথে পারবোনা বিধায় কোন উত্তর করিনি। শুধু বলেছি-আমি যা দেখেছি তাই বলেছি, ওই মামলার স্বাক্ষীতে অতিরিক্ত কোন কথা বলিনি। একথা বলায় এসআই জিন্নাত আমাকে মারতে উদ্ধত হন এবং থানায় নিয়ে গিয়ে রিমান্ডে নেয়ার হুমকি দেয়। মামলত বলেন, এর আগেও এস আই জিন্নাত তাকে হুমকি দিয়ে গেছেন।
উক্ত মামলার বাদী শফিকুল ইসলাম রুবেল বলেন, মামলত আমার মামলার এজাহারভুক্ত সাক্ষী নয়। মামলার আইও এসআই লালন তাকে সাক্ষী করেছে। তবে আমার মামলার অন্য এক সাক্ষীকে এসআই জিন্নাত হুমকি দিয়েছে বলে আমি শুনেছি।
এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক জিন্নাতুন ইসলাম বলেন, সেদিন রাত সাড়ে ৮ টার সময় ওই রাস্তা দিয়ে হাঁটছিলাম। পথিমধ্যে নাইটগার্ড মামলতের সাথে দেখা হলে-মামলার বিষয়ে আলাপ করেছি। গালিগালাজ বা রিমান্ডে নেয়ার বিষয় অস্বীকার করে তিনি বলেন, উনিতো (মামলত) মামলার আসামী নন, তাকে গালিগালাজ বা রিমান্ডে নেয়ার আমার কোন ক্ষমতা নাই।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক মামলার সাক্ষীকে সদর মডেল থানার এক উপ-পরিদর্শক রিমান্ডে নেয়ার হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ১৫ এপ্রিল বুধবার দিবাগত রাতে ওই উপ-পরিদর্শক ভুক্তভোগীর কর্মস্থলে গিয়ে তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং মামলায় সাক্ষী দেয়ার অপরাধে রিমান্ডে নেয়ার হুমকি দেয়।
মামলার স্বাক্ষী ভুক্তভোগী সদর উপজেলার গোয়ালবাড়ী পাইকড়তলা গ্রামের মৃত জমিরুদ্দীনের ছেলে মোঃ মামলত (৬৬)। সে জেলা সদরের পুরাতন বাজার দাউদপুর রোডস্থ এক মার্কেটের নাইট গার্ড।
ভুক্তভোগী মামলত জানায়, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের ১০ তারিখ মামলার {মামলা নং-সিআর-৮৭১/১৯ সদর, ধারা-১৪৩/৩২৩/৩২৪/৩২৬/৩০৭/৪২৭/ ৪৫৭/৫০৬(২)} আইও সদর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই লালন কুমার ওই মামলার বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। আমি ওই মামলার যা দেখেছি তাই বলেছি। তারপর আর কোন কথা নেই। হঠাৎ ১৫ এপ্রিল বুধবার রাতে সদর মডেল থানার এসআই জিন্নাতূন ইসলাম ওই মামলায় কেন স্বাক্ষী দিয়েছি জানতে চেয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে। তিনি (মামলত) বলেন, আমি দিনমজুর মানুষ। পুলিশের সাথে পারবোনা বিধায় কোন উত্তর করিনি। শুধু বলেছি-আমি যা দেখেছি তাই বলেছি, ওই মামলার স্বাক্ষীতে অতিরিক্ত কোন কথা বলিনি। একথা বলায় এসআই জিন্নাত আমাকে মারতে উদ্ধত হন এবং থানায় নিয়ে গিয়ে রিমান্ডে নেয়ার হুমকি দেয়। মামলত বলেন, এর আগেও এস আই জিন্নাত তাকে হুমকি দিয়ে গেছেন।
উক্ত মামলার বাদী শফিকুল ইসলাম রুবেল বলেন, মামলত আমার মামলার এজাহারভুক্ত সাক্ষী নয়। মামলার আইও এসআই লালন তাকে সাক্ষী করেছে। তবে আমার মামলার অন্য এক সাক্ষীকে এসআই জিন্নাত হুমকি দিয়েছে বলে আমি শুনেছি।
এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক জিন্নাতুন ইসলাম বলেন, সেদিন রাত সাড়ে ৮ টার সময় ওই রাস্তা দিয়ে হাঁটছিলাম। পথিমধ্যে নাইটগার্ড মামলতের সাথে দেখা হলে-মামলার বিষয়ে আলাপ করেছি। গালিগালাজ বা রিমান্ডে নেয়ার বিষয় অস্বীকার করে তিনি বলেন, উনিতো (মামলত) মামলার আসামী নন, তাকে গালিগালাজ বা রিমান্ডে নেয়ার আমার কোন ক্ষমতা নাই।
