পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপনে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে গেছে বাংলাদেশের পোশাক ও বস্ত্র খাত। সেই সাফল্যে যোগ হচ্ছে নিত্যনতুন পালক। তার মধ্যে সর্বশেষ সংযোজন—পরিবেশবান্ধব শীর্ষ দশে স্থান করে নেওয়া বিশ্বের ২৭টি শিল্প স্থাপনার মধ্যে ১৪টিই বাংলাদেশের কারখানা। এ ছাড়া ভারতের ৩টি ও তাইওয়ানের ২টি কারখানা রয়েছে। পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, পোল্যান্ড, মেক্সিকো, ইউএই, ইতালি, ইন্দোনেশিয়া ও আয়ারল্যান্ডের একটি করে কারখানা আছে শীর্ষ দশে।
পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তা সাজ্জাদুর রহমান মৃধার হাত ধরে ২০১২ সালে প্রথম পরিবেশবান্ধব কারখানার যাত্রা শুরু হয় বাংলাদেশে। পাবনার ঈশ্বরদী ইপিজেডে তিনি স্থাপন করেন ভিনটেজ ডেনিম স্টুডিও। তাঁর দেখানো পথ ধরে ইতিমধ্যে পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানা ও বস্ত্রকলের সেঞ্চুরি হয়েছে। নির্দিষ্ট করে বললে, ১২৫টি।
পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তা সাজ্জাদুর রহমান মৃধার হাত ধরে ২০১২ সালে প্রথম পরিবেশবান্ধব কারখানার যাত্রা শুরু হয় বাংলাদেশে। পাবনার ঈশ্বরদী ইপিজেডে তিনি স্থাপন করেন ভিনটেজ ডেনিম স্টুডিও। তাঁর দেখানো পথ ধরে ইতিমধ্যে পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানা ও বস্ত্রকলের সেঞ্চুরি হয়েছে। নির্দিষ্ট করে বললে, ১২৫টি। তার বাইরে শিপইয়ার্ড, জুতা, ও ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাণেও আছে পরিবেশবান্ধব কারখানা। বাণিজ্যিক ভবনও হচ্ছে। তবে অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বর্তমানে বাংলাদেশেই সবচেয়ে বেশি পরিবেশবান্ধব পোশাক ও বস্ত্রকল। সেগুলো যে আবার যেনতেন মানের নয়, সেটি আগেই বলা হয়েছে।