আমাদের ইউনিয়নে আমরা সবাই ভাই ভাই।দলাদলি করলে ভ্রাতৃত্ব নষ্ট হয়ে যায়,তাই কোন দলের গ্রুপিং করিনা।যখন আমাদের ভোট হয় তখন আমরা আমাদের দলের নিয়ম নিতিমালা অনুযায়ী কাজ করে থাকি।একতা আমাদের ইউনিয়কে শক্তিশালী করে রেখেছে।আমার অফিস কক্ষে জামাতের সভাপতি বিএনপির সভাপতি সভাপতি আমার ডানে বায়ে দুটো চেয়ারে বসে একসাথে আমরা চা খাই,মতবিনিময় করি,কেমন করে গ্রামাঞ্চলের মানুষকে শহর মুখী করা যায় তাই নিয়ে দিবানিশি কাটে আমাদের।
আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার আগে অত্র এলাকায় খুব মারামারি হতো।যখন আমি নির্বাচিত হলাম সবাইকে এক করে বলেছিলাম,কেন তোমরা মারামারি করো,কেন অশান্তি বিরাজ করো তোমাদের মাতৃভূমিতে।যখন তোমরা মারামারি করে মুচলেকার জন্য ইউপি পরিষদে আসো আর বলো আমরা মুচলেকা করতে চাই তখন কেন তোমার বিবিকে বাঁধেনা ঐটা আমার নিজের ভাই,আমার গ্রামের লোক,আমরা যদি দলাদলি না করি একসাথে থাকি তাহলে আমরা অনান্য ইউপির চেয়ে অনেক এগিয়ে যাবো।
চেয়ারম্যান হওয়ার পর বিগত দিনে কী কী উন্নয়নসহ করেছেন এরুপ মন্তব্য চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শাহজাহানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ডাঃ আঃসালাম প্রতিবেদককে এ কথা বলেন।
শাহজাহানপুর ইউনিয়নের বিএনপির সভাপতি আঃ মালেক বলেন;আমরদের ইউনিয়নের রাজনৈতিক দলের সাথে আমাদের কোন দন্দ নেই।দলাদলি করে আমরা একতা বন্ধ নষ্ট করতে চাইনা।আমরা চাই শাহজাহানপুর এলাকায় দলের দোহায় দিয়ে যেন শান্তি,একতাবদ্ধ নষ্ট না হয়।
শাহজাহানপুর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের মুনিরুল ইসলাম বলেন;চেয়ারম্যান এলাকায় সবসময় জনগণের জন্য কাজ করেছে,করোনা কালে তার কাজের নমুনা জনমনে বিরল।
স্হানীয়রা বলেন;করোনা কালে চেয়ারম্যান আমাদের যথেষ্ট সচেতন করেছে,সরকারী সহায়তাসহ তার নিজস্ব আয় থেকেও আমাদের সাহায্য সহযোগীতা করেছে।