মাদরাসার অধ্যক্ষ মো. ফরিদ উদ্দিন আখতার এ বিষয়ে জানান, আল আমিন ও নাসরিন তার মাদরাসার শিক্ষার্থী। আল আমিন ২০১৯ সালের জেডিসি পরীক্ষায় ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে।তাদের দুজনের মাদ্রাসায় থাকাকালীন সময়ে কোন অনৈতিক সম্পর্কে জড়িত ছিলোকিনা আমার জানা নেই,আর মাদ্রাসায় কেউ যদি অনৈতিক কাজে জড়িত হয় তাহলে তাকে তার কর্মেরফল ভোগ করতে হয়। স্থানীয় ও বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে,ঈদের দিন (২৬ মে) তারা বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।
আল আমিনের সঙ্গে সহপাঠী নাছরিনের সাথে প্রেম-ভালোবাসার চক্কর থাকার কারনে।পরে তাদেরকে উদ্ধার করে ইউপি চেয়ারম্যান ইউছুফ আলী। উভয় পক্ষের সম্মতিতে ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে এ বাল্য বিয়ে সম্পন্ন করেন ইউপি চেয়ারম্যান। ইউপি চেয়ারম্যান ইউছুফ আলী মিয়া বলেন, উভয়পক্ষের লোকজন আমার কাছে আসে।জন্ম নিবন্ধন সনদ দেখে বয়স ঠিক থাকায় উভয়পক্ষের সম্মতিতে এ বিয়ে দেয়া হয়েছে।
চরমার্টিন ইউনিয়নের নিকাহ রেজিস্ট্রার কাজী মাকসুদুর রহমান বলেন,বর-কনে যে নবম শ্রেণিতে পড়ে তা আমাকে কেউ জানায়নি।তবে জন্ম সনদে বয়স বাড়িয়ে দেওয়া থাকলে এবিষয়ে আমি কিছুই জানিান। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ মোবারক হোসেন বলেন,বিষয়টি কেউ আমাকে বলেনি।। সত্যতা মিললে বাল্য বিয়ের অপরাধে বর-কনেসহ সহযোগীদের আইনের আওতায় আনা হবে।